Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৫ জুন ২০২৪

এক নজরে

ট্যুরিস্ট পুলিশ বাংলাদেশের পর্যটন স্পটসমূহে পর্যটক ও দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা প্রদানকারী গুরুত্বপূর্ণ আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। ট্যুরিস্ট পুলিশ বাংলাদেশ পুলিশের একটি বিশেষায়িত ইউনিট। এই ইউনিট প্রধানের পদমর্যাদা অতিরিক্ত মহা পুলিশ পরিদর্শক (অতিরিক্ত আইজিপি)। 
 
ট্যুরিস্ট পুলিশের আত্নপ্রকাশ
 
পর্যটন শিল্প বিকাশে অন্যতম প্রধান শর্ত এ শিল্পের নিরাপত্তা। স্বাধীনতার অব্যহতির পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ পর্যটন কপোর্রেশন গঠন করে বাংলাদেশে পর্যটন শিল্পের শুভ সূচনা করেন। পর্যটন শিল্পকে নিরাপত্তা ও সুরক্ষার চাদরে আবৃত করে দেশের সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নেয়ার দৃঢ় প্রত্যয়ে তাঁর সুযোগ্য কন্যা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১০ সালে জাতীয় পর্যটন নীতিমালা ঘোষণা করেন। সেই নীতিমালার ৬.৯ অনুচ্ছেদে পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে ট্যুরিস্ট স্পটসমূহে ট্যুরিস্ট পুলিশ মোতায়েনের বিষয় উল্লেখ করেন। পরবতীর্তে ২০১৩ সালের ৬ নভেম্বর ‘ট্যুরিস্ট পুলিশ’ নামক বাংলাদেশ পুলিশের একটি বিশেষায়িত ইউনিট গঠন করা হয় এবং ২০২০ সালের ০৩ জুন ট্যুরিস্ট পুলিশ বিধিমালা ‘ট্যুরিস্ট পুলিশ বিধিমালা, ২০২০’ শিরোনামে গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়। বাংলাদেশকে পর্যটকদের জন্য একটি নিরাপদ গন্তব্যে পরিণত করা ও পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে শুরু থেকেই ট্যুরিস্ট পুলিশ নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
 
ট্যুরিস্ট পুলিশ সংগঠনঃ 
ট্যুরিস্ট পুলিশে ০৪টি বিভাগঃ
১. ঢাকা—ময়মনসিংহ—সিলেট বিভাগ
২. চট্টগ্রাম বিভাগ
৩. খুলনা—বরিশাল বিভাগ
৪. রাজশাহী—রংপুর বিভাগ
উক্ত বিভাগ গুলি আবার ১১ টি রিজিয়নে বিভক্তঃ
১. ঢাকা রিজিয়ন
২. সিলেট রিজিয়ন
৩. ময়মনসিংহ রিজিয়ন
৪. চট্টগ্রাম রিজিয়ন
৫. কক্সবাজার রিজিয়ন
৬. রাঙ্গামাটি—খাগড়াছড়ি রিজিয়ন
৭. বান্দারবান রিজিয়ন
৮. রাজশাহী রিজিয়ন
৯. রংপুর রিজিয়ন
১০. খুলনা রিজিয়ন
১১. কুয়াকাটা রিজিয়ন
উক্ত ১১ টি রিজিয়ন ৩০টি জেলায় ৩৯ টি জোনে বিভক্ত হয়ে ৬৪টি অফিসের মাধ্যমে ১০২টি পর্যটন স্পটে সংস্থাটি তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।